
ভালোবাসি আর সাধারনত আমরা জনপ্রিয় স্থানগুলোতে .যেতে পারলে নিজেকে ধন্য মনে করি .তবে জানেন তো আমাকে অদ্ভুত স্থান গুলি বর্ষণ করে যেমন .ধরুন চলন্ত পাহাড় দেখতে ইচ্ছা করে ইচ্ছে করে .দেখতে সেই ভাসমান পাথর সেতু আপনার অফিসে আমন্ত্রণ দেখবার তো চলুন দেখা যাক এমনই অনুষ্ঠান অদ্ভুত নয় বিজ্ঞানীদের কাছে এই স্থান গুলি সম্বন্ধে কোন ব্যাখ্যা নেই তো চলুন শুরু করা যাক নাম্বার ওয়ান রোরাইমা আসার |

নাম্বার 2 রামসেতু |এই সেতুটি হলো একটি ভারত ও শ্রীলঙ্কাকে যুক্ত করে ভাসমান লাইমস্টোন দিয়ে তৈরি এই প্রাকৃতিক সেতু |আবার ধর্মীয় মতে বলা হয় যে ভগবান রাম ও তার বানর সেনা সীতাকে উদ্ধার এর উদ্দেশ্যে এই সেতুটি তৈরি করেছিল |আসল রহস্য তো আমরা কেউই জানিনা |কিন্তু এই সেতুর কার্বন রেটিং পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে |যে এই সেতু তৈরি সময়কাল ও রামায়ণের সেতু তৈরির সময় প্রায় সমান |এছাড়াও রামায়ণে উল্লেখ করা ভাসমান পাথর হলে এখনও দেখা যায় |আর এই সেতু বর্তমানে জলের নিচে 3 থেকে 30 ফুট নিচে অবস্থিত |যার জন্য ভারত থেকে যেকোন জাহাজ সোজাসুজি পথ দিয়ে শ্রীলঙ্কায় যেতে পারে না ।এদেরকে অনেকটা দীর্ঘ পথ অবলম্বন করতে হয় ।

নাম্বার 3 চলমান পাহাড় .আমরা জানি পাহাড়তলী চলাচল করতে পারে না .কিন্তু আমি যদি বলি বালি দিয়ে তৈরি এই পাহাড়গুলি চলমান। তাহলে কি আপনি বিশ্বাস করবেন ।আপনি বিশ্বাস না করলে এটা সত্যিই ।পাহাড়গুলি প্রায় কুড়ি মিটার পর্যন্ত এগিয়ে যেতে পারে। মাঝে মাঝে এরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়। এবং একটি পাহাড় থেকে দুটি পাওয়ার আলাদা আলাদা হয়ে এগিয়ে যেতে থাকে। বিজ্ঞানীদের মতে ভলকানিক এরুপশন এর কারনে এমন ঘটনা ঘটে থাকে।

নাম্বার 4 ডেভিলস কেটেল' ।যখনই পৃথিবীর কথা আসে তখনই এই শয়তানের ক্ষেত্রের রহস্য
অবস্থিত ।এই প্রথম তৈরি হয় এরকম ভুল নদী ।দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যায...এবং দুটি শাখায় একটি সত্যনিষ্ঠ আরেকটি শাখা কোথায় গিয়ে মিশেছে। তা আজও পর্যন্ত জানা যায় নি ।বৈজ্ঞানিকরা অনেকবার চেষ্টা করেছে। কোথায় এর শেষ তা জানবার কিন্তু তারা কোনোভাবেই কোনো উপায় নেই। তারা এমনকি জলের রং মিশিয়ে পপিং পংগজ ঢেলেও চেষ্টা করেছিল। কিন্তু কোন জলাশয় জলে সেই রং বা পিংপং বল গুলো ভেসে উঠতে দেখা যায়নি। অনেকে তো এই ঘটনা থেকে প্যারালাল ইউনিভার্স বা এলিয়েনের সাথে যোগ সূত্র বার করার চেষ্টা করেছে।
0 Comments: